মাধ্যমিকে মেয়েদের মধ্যে প্রথম, ছিল না গৃহশিক্ষক, কেমন ছিল পুষ্পিতার লড়াই?
দেব গোস্বামী, বর্ধমান: প্রকাশিত এবছরের মাধ্যমিকের ফলাফল। এবারের মেধাতালিকায় প্রথম দশে রয়েছেন মোট ৫৭ জন পড়ুয়া। প্রায় সবাই গৃহশিক্ষকের সাহায্য নিয়েছে। ব্যতিক্রম তৃতীয় স্থান অধিকারী পুষ্পিতা বাঁশুড়ি। একজনও গৃহশিক্ষক ছিল না তার। পুষ্পিতা আবারও প্রমাণ করল শেষ কথা মেধা।
বীরভূমের (Birbhum) ইলামবাজার কামারপাড়া গ্রামের বাসিন্দা পুষ্পিতা। মা তনুশ্রী ঘোষ বাঁশুড়ি বাংলার পার্শ্বশিক্ষক। বাবা সত্যনারায়ণ বাঁশুড়ি গৃহশিক্ষক। অভাবের সংসারে রাখা হয়নি গৃহশিক্ষক। ভরসা ছিল বাবা-মা ও স্কুল। ইলামবাজারে নিউ ইন্টিগ্রেটেড গভর্নমেন্ট হাইস্কুলের ছাত্রী পুষ্পিতা। পুষ্পিতার এই সাফল্যে গর্বিত তাঁর আত্মীয়-স্বজন গ্রামের বাসিন্দারা। নজরকাড়া ফল করলেও আর্থিক অনটন ভাবাচ্ছে পরিবারকে।
©BANGLE TIMES
#Madhyamik